৩০ বছর বয়সেও মা হতে পারবেন তো?
৩০ বছর বয়সের পর ইস্ট্রোজেন লেভেল কমতে থাকে বটে, কিন্তু প্রেগন্যান্ট হওয়া যায় না এটা কিন্তু না। ৩০শের কোঠায় তো বটেই, চল্লিশের কোঠাতেও প্রেগন্যান্সি অসম্ভব কিছু না।
কিন্তু বায়োলজিক্যাল এইজ আর ক্রনোলজিক্যাল এইজ এক জিনিস না। আপনার শরীরের কোষ মেনে চলে নিজের ঘড়ি, ক্যালেন্ডারও না, দেয়ালে লাগানো দেয়ালঘড়িও না।
আমরা দেখা যায় বাজে লাইফস্টাইলের কারনে নিজেদের কোষের বয়স দ্রুত বাড়াতে শুরু করি। ফলে ক্যালেন্ডারের হিসেবে আমাদের বয়স ২৫ হতে হতে কোষের বয়স হয়ে যায় ভেতরে ভেতরে ৪৫।
৩০ বছরের কম বয়সী নারীদের মধ্যে এখন প্রায়ই এমনসব শারীরিক সমস্যা পাওয়া যায় যেগুলোকে পেরিমেনোপজাল সিন্ড্রোম বলে, যা রীতিমত বিস্ময়কর।
ফাস্টফুড, প্রসেসড ফুড, শারীরিক পরিশ্রমের অভাব, স্ট্রেস আর উল্টে যাওয়া স্লিপ সাইকেল থেকে এই সমস্যার শুরু।
প্রাকৃতিক জীবনযাপন করতে চেষ্টা করুন, যা আপনাকে অপ্টিমাম হরমোনাল ব্যালেন্সে রাখবে।
অধিকাংশ ক্ষেত্রে এখন শহরগুলোতে ৩০ বছরের পরই নারীরা সন্তান নিচ্ছেন৷ কিন্তু অপটিমাম হরমোনাল ব্যালেন্সে না থাকায় সন্তান নেয়া ঠেকানো যেখানে হওয়ার কথা বড় কঠিন কাজ, সেখানে সন্তান নেয়া হয়ে গেছে কঠিন।