প্রেগন্যান্সিতে যাওয়ার আগে লক্ষ্যণীয় বিষয়!
২৫ বছর বয়সের পর যেসব বোনেরা সন্তান নিতে চান প্রেগন্যান্সি প্ল্যানের আগে কয়েকটা ছোট ছোট কাজ করাবেন।
১) মায়ের একটা হোল এবডোমেন/লোয়ার এবডোমেন আল্ট্রাসনোগ্রাফি
২) মায়ের ওজন দেখা
৩) মায়ের পেটে বাড়তি মেদ থাকলে ৪-৬ মাস ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং করানো(আমার পেইজের ভিডিও সেকশন বা আমার ইউটিউব চ্যানেল চেক করবেন)
৪) রাতে ১১টার মধ্যে ঘুমের অভ্যাস করানো।
যাদের সামর্থ্য আছে তারা TSH, Anti TPO, Anti TG/Anti Microsomal, Progesterone(P-4), Vitamin D, CBC এগুলি করিয়ে নিয়েন।
আপনারা অনেকেই অতিরিক্ত ওজন/পিসিওএস/ফাইব্রয়েডস/তীব্র হরমোনাল ইমব্যালেন্স নিয়ে প্রেগন্যান্সিতে যান, এরপর অনেকেরই মিসক্যারেজ হয়, অথবা দেখা যায় প্রিএক্ল্যাম্পশিয়া/এক্ল্যাম্পশিয়া হয়ে একেবারে আইসিইউ ঘুরে আসছেন।
গত ছয় মাসে ডজনখানেক মৃত্যু, বিশটার বেশি আইসিইউ ঘুরে আসা এবং একশোর ওপর মিসক্যারেজ দেখলাম। সব প্যাশেন্টের প্রেগন্যান্সির আগে হয় ওভারওয়েট/ডায়বেটিস/হাইপারটেনশান নয় সিস্ট/ফাইব্রয়েডসের হিস্ট্রি ছিল।
একটু খেয়াল করে ওপরে যা লিখেছি তা করে এরপর প্রেগন্যান্সির চিন্তা করাটাই ভাল।