সিম্যাগ বেবি: সাক্সেস স্টোরি – ০১
সিম্যাগ শিশুদের এক্সপ্রেশনগুলো সবসময়েই দেখার মত হয়। মাশা আল্লাহ!!
এই বাবুটার নাম ইলহাম, সে এখানে বাবার সাথে শুয়ে সেলফি তোলার জন্য পোজ দিচ্ছে।
ইলহামের আম্মুর নাম সীমা(ছদ্মনাম), সিম্যাগ প্রোটোকল শুরু করেছিলেন এবছরের গোড়ার দিকে। খুব সুন্দরমত ৮ মাসে পারফেক্ট ১২ কেজি ওয়েট গেইন করেছেন, জন্মের সময় ইলহামের ওজন ছিল ২ কেজি ৭০০ গ্রাম।
সিম্যাগ শিশু কারা??
আমার স্পেশালাইজড নিউট্রিশন প্রোটোকল সিম্যাগের অধীনে থেকে ন্যাচারাল ডেলিভারির মাধ্যমে যে শিশুরা পৃথিবীতে আসে তারাই সিম্যাগ শিশু।
সিম্যাগ প্রোটোকল শুরু হয় ৬-১২ সপ্তাহ সময়ের ভেতর। এরপর ১৬, ২৪, ৩২ সপ্তাহে আরো তিনটা
ভিজিটে ভিন্ন ভিন্ন ম্যানেজমেন্টে মাকে নিউট্রিশন থেরাপি দেয়া হয়।
সিম্যাগ প্রোটোকলে ভিটামিন সি, ডি, ম্যাগনেসিয়াম, থাইমিন, রাইবোফ্ল্যাভিন, মিথাইল কোবালামিন, ফোলেট, জিংক, আয়রন, লাইসিন, লিউসিন, ডিএইচএ, ইপিএ সহ ১২টিরও বেশি নিউট্রিয়েন্ট থেরাপি ব্যবহার করা হয়।
এই শিশুদের বিশেষত্ব হচ্ছে তাদের প্রায় ৯০% এরও বেশি ন্যাচারাল ডেলিভারির মাধ্যমে পৃথিবীতে আসে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, স্বাস্থ্য ও বুদ্ধিমত্তা অধিকাংশ সাধারন শিশুর চেয়ে তাদের ভিন্ন হতে দেখা যায়, অনেকেই জন্মের প্রথম বছর, এমনকি প্রথম দুই বছর কোন রকম সর্দি কাশি ছাড়াই পার করে দেয়।
ভালো থেকো ইলহাম, তোমার জন্য অনেক অনেক দোয়া!